পানির
তলদেশে
চেয়ারে
বসা
নকল
নর-কঙ্কাল!
আরিজোনা ও
ক্যালিফোর্নিয়া সীমান্তের কাছে
কলোরাডো নদীতে
ডুবসাঁতার দেওয়ার
সময়
পানির
নিচে
চেয়ারে
বসা
নর
কঙ্কাল
দেখে
আতঙ্কিত হয়ে
পড়েন
এক
ব্যক্তি। তিনি লক্ষ্য
করেন,
প্রায়
৪০
ফুট
পানির
নিচে
লন
চেয়ারে
বসা
দুটি
নকল
নর
কঙ্কাল।
তিনি
সোমবার
বিষয়টি
লাপাজের স্থানীয় শেরিফের বিভাগীয় অফিসে
রিপোর্ট করেন
এবং
সেখানে
এই
কঙ্কালগুলোর সত্যতার উপর
এক
অনুসন্ধান চালানো
হয়।
দেখা
যায়
যে,
কঙ্কালগুলো নকল
এবং
এগুলো
অত্যন্ত সুকৌশলে বসানো
হয়েছে
যাতে
মনে
হয়
এগুলো
একসাথে
বসে
আছে।
তাছাড়া
লন
চেয়ার
দুটি
বড়
শিলা
দ্বারা
আবদ্ধ।
বাকস্কিন ফায়ার
বিভাগের একজন
ডুবুরি
মাথায়
ভিডিও
ক্যামেরা সেঁটে
পুরো
দৃশ্যগুলো ভিডিও
করেন।
শেরিফ
অফিস
দৃশ্যগুলো একটি
চা
পার্টিতে প্রচার
করেন।
কঙ্কালগুলোর চোখে
রোদচশমা পরা
আছে
এবং
তার
মধ্যে
একজন
একটি
চিহ্নও
বহন
করছেন।
চিহ্নটিতে ‘বার্নি’
ও
‘ড্রিম
ইন
দ্য
রিভার’
নামে
দুটি
শব্দ
অন্তর্ভূক্ত আছে।
যদিও
পুরো
চিহ্নটি পড়া
যাচ্ছে
না।
চিহ্নটিতে ২০১৪
সালের
১৬ই
আগস্ট
তারিখটি খোঁদাই
করা
আছে।
সম্ভবত
এই
তারিখেই কঙ্কালগুলো পানির
তলদেশে
স্থাপন
করা
হয়েছিল।
এ
সম্পর্কে লেফট্যানান্ট কার্টিস বাগবী
বলেন,
“আমার
মনে
হয়
না
এগুলো
কাউকে
ভয়
দেখানোর জন্য
বসানো
হয়েছিল। আমার
মনে
হয়
তারা
একটু
মজা
করতে
চেয়েছিল।”
এই
চিহ্নগুলোর সাথে
‘উইকেন্ড অ্যাট
বার্নি’স” নামের চলচ্চিত্রের একটা
সম্পর্ক থাকতে
পারে।
যেখানে
চলচ্চিত্রের প্রধান
দুই
চরিত্র
তাদের
বসের
মৃত
দেহ
নিয়ে
টানা-হেচড়া করতে থাকে। কয়েকবার তারা
মড়াটিকে হারিয়ে
ফেলে
আবার
খুঁজেও
পায়।
চলচ্চিত্রের এক
পর্যায়ে বার্নির মড়াটি
নৌকা
থেকে
পানিতে
পড়ে
যায়।
বাগবি
বলেন,
কঙ্কালটি কারা
ফেলেছে
এ
ব্যাপারে শেরিফ
অফিস
কোন
তদন্ত
করবে
না।
তিনি
বলেন,
অনেক
কিছুই
ঘটে।
আমার
বেশিরভাগ সময়েই
মিথ্যা
সংকেতের পিছনে
সময়
নষ্ট
করি।
ঐটা
শুধুই
ঐ
ঘটনার
প্রথম
প্রতিক্রিয়া ছিল।
আমরা
এটা
সম্বন্ধে মাত্রাতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হতে
চাচ্ছি
না।
বদলে,
শেরিফ
অফিস
এই
পরিস্থিতিতে একটু
মজাই
করতে
চাচ্ছে। বাগবী
বলেন,
ডুবুরীরা কঙ্কালগুলোকে এই
সপ্তাহের ভিতরেই
পুনুরুদ্ধার করবেন।
তিনি
এই
কঙ্কালগুলোকে তামাশা
হিসেবে
শেরিফ
অফিসের
বাইরে
বসাবেন
বলে
বিবেচনা করছেন।
তিনি
বলেন,
“আমরা
চপলতার
সাথে
কিছু
মজার
জিনিসও
দেখাতে
চাই।
কিন্তু
এই
মাঝের
সময়টিতে সেখানে
কোন
কিছু
স্থাপন
করাটা
সঠিক
সেটা
মোটেও
চিন্তা
করবেন
না।”
No comments:
Post a Comment