মার্কিন বেসরকারি মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স জানিয়েছে, চাঁদের
মাটিতে যেতে আগ্রহীরা ইতোমধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ জমা দিয়েছেন।
চলতি বছরের শেষদিকে ভ্রমণকারীদের ফিটনেস পরীক্ষা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু
হবে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক জানান, এটি গত ৪৫ বছরের মধ্যে
মহাশূন্যের গভীরে পর্যটক প্রেরণ মানব ইতিহাসে বড় ধরণের সংযোজন হয়ে থাকবে।
তবে মাস্ক চাঁদের মাটিতে হাটতে যাওয়া পর্যটকদের পরিচয় প্রকাশ করেননি।
কিন্তু তিনি মজা করে বলেন, ‘তারা হলিউডের কেউ নন।’
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এই ভ্রমণকে সম্ভব করতে সর্বাত্মক
সহায়তা করছে বলেও জানান মাস্ক। আর সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০১৮ সালের
দ্বিতীয়ার্ধে এই দুইজন পর্যটক নিয়ে স্পেসএক্স চাঁদে যাত্রা শুরু করবে।
প্রসঙ্গত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭০ সালের পর চাঁদে আর কোনো মহাকাশচারী পাঠায়নি।
সূত্র: বিবিসি, সিএনএন
Ads
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
-
Introduction :- The term digital marketing was first used in the 1990s,but digital marketing has roots in the mid-1980s, when the SoftAd ...
-
https://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2020/11/14/975592স্ট্রোক এমন একটি রোগ, যা মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে এবং এর ভেতরের ধমনিগুলোকে প্রভাবি...
-
Inductive Sensor There are four types of sensors: inductive, capacitive, ultrasonic, and photoelectric. nductive sensors :...
-
I know, as a blogger, you care your blog design, template or theme you use on your blog. It's reflecting your personality in a way, don...
No comments:
Post a Comment