পৃথিবী বিখ্যাত অভিশপ্ত ১০ টি জিনিস (দেখুন ছবিতে)- পর্ব ২
বিজ্ঞানের সমর্থন
না
থাকলেও
কিছু
কিছু
ঘটনা
এমনভাবে ঘটে
থাকে
যা
অভিশাপ
এবং
অভিশপ্ততা প্রমাণ
করে। পুরোপুরি অসংজ্ঞায়িত এই
অভিশাপের ব্যাপারটি। কিছু জিনিসকে ঘিরে
পারিপার্শ্বিক কিছু
ঘটনা
ঘটে
যার
কোনো
ব্যাখ্যা খুঁজে
পাওয়া
যায়
না
এবং
যার
ইতিহাস
খুঁজে
দেখা
যায়
জিনিসটি কোনো
না
কোনো
কারণে
অভিশপ্ত হয়েছে। এবং
ধারণা
করা
হয়
এই
অভিশাপের ফসল
হচ্ছে
এই
সকল
অসংজ্ঞায়িত ঘটনা। আজ
পর্যন্ত এমন
অনেক
কিছুরই
নজির
পাওয়া
গিয়েছে
পুরো
পৃথিবী
জুড়ে। দেখে
নিন
এই
সকল
অসংজ্ঞায়িত অভিশপ্ত জিনিস
নিয়ে
আমাদের
দ্বিতীয় পর্বটি। জেনে
নিন
আরও
৫
টি
জিনিসের সাথে
জড়িত
সকল
অসংজ্ঞায়িত ঘটনাগুলো।
১) বাসানো ভাস
১৫
শতাব্দীতে এই
শক্ত
রূপার
তৈরি
ভাসটি
একজনকে
তার
বিয়ের
উপহার
হিসেবে
দেয়া
হয়। এই
ভাসটি
তখনই
অভিশপ্ততা লাভ
করে
যখন
এর
মালিককে সেই
বিয়ের
রাতেই
খুন
করা
হয়। এরপর
থেকে
এই
ভাসটি
যার
হাতেই
পৌঁছেছে, ডেকে
এনেছে
মৃত্যু। এরপর
হারিয়ে
যাওয়া
এই
ভাসটি
১৯৮৮
সালে
উদ্ধার
করা
হয়
একটি
নোট
সহ। যাতে
লেখা
ছিল,
‘সতর্ক
থাকুন...
এই
ভাসটি
মৃত্যু
ডেকে
আনে’। একটি নিলামে
এই
ভাসটি
বিক্রয়
করা
হয়
এবং
ক্রেতা
৩
মাসের
মাথায়ই
মৃত্যুবরণ করেন। এরপর
আরও
৩
জন
এই
ভাসটি
কিনে
নেন
এবং
প্রত্যেকেই মৃত্যুবরণ করেন। এরপর
এই
ভাসটি
কোনো
অজানা
স্থানে
পুতে
ফেলা
হয়।
২) দ্য হ্যান্ড রেসিস্ট হিম
এই
অদ্ভুত
ধরণের
পেইন্টিংস টি
কেন
আঁকা
হয়েছিল
তা
আজও
অনেক
বড়
প্রশ্ন। এই
ছবিটি
এঁকেছিলেন বিল
স্টোনহ্যাম নামক
একজন
অখ্যাত
আঁকিয়ে
১৯৭২
সালে। কিন্তু
এই
ছবিটি
এবং
আঁকিয়ে
দুজনেই
অনেক
খ্যাতি
অর্জন
করেন
যখন
ছবিটি
২০০০
সালে
eBay’তে
বিক্রিয় করার
বিজ্ঞাপন দেয়া
হয়। যে
জুটিটি
এই
ছবিটি
বিক্রি
করার
জন্য
তুলেছিলেন তাদের
মতে,
ছবির
শিশুদুটি রাতেরবেলা নড়াচড়া
করে
এবং
যেই
এই
ছবির
দিকে
তাকান
অনেক
অসুস্থতা অনুভব
করেন। ইতিহাস
আরও
বলে,
এই
ছবিটির
যিনি
সমালোচক ছিলেন
এবং
যে
আর্ট
গ্যালারীতে এই
ছবিটি
দেখানোর জন্য
রাখা
হয়েছিল
দুজনেই
আর্ট-শো এর ১
বছরের
মাথায়
মৃত্যুবরণ করেন।
৩) ড্যায়ব্বাক বক্স
একজন
ইহুদি
হলোকাস্ট সারভাইভার উইজাবোর্ডের মাধ্যমে ‘ড্যায়ব্বাক’ নামক
একটি
পিশাচ
ডেকে
আনতে
সক্ষম
হয়
এবং
পিশাচটি এই
কেবিনেটে বন্দী
করতে
পারে
বলে
জানা
যায়। এরপর
এই
কেবিনেটটি দূরে
কোথাও
রেখে
আসা
হয়। পরবর্তীতে ২০০১
সালে
এই
কেবিনেটটি কিনে
নেন
একটি
এস্টেট
সেল
থেকে
কেভিন
ম্যানিস নামক
এক
ব্যক্তি এবং
কেনার
পর
থেকেই
তার
সমস্যা
শুরু
হয়ে
যায়। ম্যানিস এবং
বাড়ির
অন্যান্যরা সকলেই
এই
কেবিনেটটি ঘরে
আনার
পর
থেকে
একজন
ডাইনির
স্বপ্ন
দেখা
শুরু
করেন। ম্যনিসের মা
স্ট্রোক পর্যন্ত করেন। এরপর
সবশেষে
যিনি
এই
কেবিনেটটি মালিক
হন
তিনি
অনেক
অদ্ভুত
মারাত্মক কোনো
রোগাক্রান্ত হয়ে
পড়েন। এরপর
এই
কেবিনেটটি লুকিয়ে
রাখা
হয়েছে
যাতে
কেউ
খুঁজে
না
পায়।
৪) কোহিনূর হীরা
কোহিনূর হীরার
কথা
শোনেননি এমন
মানুষ
খুঁজে
পাওয়া
যাবে
না। এটি
পৃথিবীর সবচাইতে বড়
হীরা
ছিল
যা
বিভিন্ন সময়ে
কেটে
ছোটো
করার
কারণে
বর্তমানে এর
আকার
১০৫
ক্যারট। ইতিহাস
বলে
এই
হীরার
সাথে
জড়িত
নানা
রাজা
বাদশাহ
অনেক
বিপদ
এবং
মৃত্যুমুখ পতিত
হয়ছিলেন শুধুমাত্র একটি
অভিশাপের কারণে,
‘যে
এই
হীরের
মালিক
হবে
সে
বিশ্বজয় করতে
পারবে,
কিন্তু
সে
দুর্ভাগ্যও বয়ে
আনবে। শুধুমাত্র ঈশ্বর
ও
নারী
এই
অভিশাপ
ব্যতীত
হীরেটি
পড়তে
পারবেন’। ১৮৭৭ সাল
থেকে
বর্তমান পর্যন্ত এই
হীরেটি
ব্রিটিশদের মুকুটে
শোভা
পাচ্ছে।
৫) দ্য ওমেন ফ্রম ল্যাম্ব স্ট্যাচু
সাইপ্রাসে ৩৫০০ বি.সি. তে তৈরি এই স্ট্যাচুটি ১৮৭৮ সালে ইস্টার্ন ইউরোপে উদ্ধার করা হয়। এই স্ট্যাচুটি এতো বেশি মৃত্যুর সাথে জড়িত যে এই স্ট্যাচুটিকে আখ্যায়িত করা হয় ‘দ্য গডেস অফ ডেথ’ হিসেবে। এই স্ট্যাচুটির প্রথম মালিক ছিলেন লর্ড এলফোন্ট। এই স্ট্যাচুটি তিনি পাওয়ার ৬ বছরের মধ্যে তার পরিবারের ৭ সদস্য মৃত্যুবরণ করেন। এরপর আইভর ম্যানুচ্চি এই স্ট্যাচুটির মালিক হন এবং ৪ বছরের মধ্যে তিনিসহ তার পুরো পরিবার মৃত্যুবরণ করেন। এরপর এটি লর্ড থমসনের কাছে পৌছায় এবং দুর্ভাগ্য এই যে তিনি ও তার পুরো পরিবার মৃত্যুমুখে পতিত হন। এরপর এই স্ট্যাচুটি হারিয়ে যায়। তারপর আবার উদ্ধারের পর এটি আসে স্যার অ্যালান বিভারব্রোকের কাছে এবং স্ট্যাচুটি পাওয়া কিছুদিনের মধ্যেই তার স্ত্রী ও দুই কন্যা মৃত্যুবরণ করেন। এরপর তিনি ও তার দুই ছেলে এই স্ট্যাচুটি রয়েল স্কটিশ মিউজিয়ামে দান করে দেন।
সাইপ্রাসে
৩৫০০ বি.সি. তে তৈরি এই স্ট্যাচুটি ১৮৭৮ সালে ইস্টার্ন ইউরোপে উদ্ধার করা
হয়। এই স্ট্যাচুটি এতো বেশি মৃত্যুর সাথে জড়িত যে এই স্ট্যাচুটিকে আখ্যায়িত
করা হয় ‘দ্য গডেস অফ ডেথ’ হিসেবে। এই স্ট্যাচুটির প্রথম মালিক ছিলেন লর্ড
এলফোন্ট। এই স্ট্যাচুটি তিনি পাওয়ার ৬ বছরের মধ্যে তার পরিবারের ৭ সদস্য
মৃত্যুবরণ করেন। এরপর আইভর ম্যানুচ্চি এই স্ট্যাচুটির মালিক হন এবং ৪ বছরের
মধ্যে তিনিসহ তার পুরো পরিবার মৃত্যুবরণ করেন। এরপর এটি লর্ড থমসনের কাছে
পৌছায় এবং দুর্ভাগ্য এই যে তিনি ও তার পুরো পরিবার মৃত্যুমুখে পতিত হন।
এরপর এই স্ট্যাচুটি হারিয়ে যায়। তারপর আবার উদ্ধারের পর এটি আসে স্যার
অ্যালান বিভারব্রোকের কাছে এবং স্ট্যাচুটি পাওয়া কিছুদিনের মধ্যেই তার
স্ত্রী ও দুই কন্যা মৃত্যুবরণ করেন। এরপর তিনি ও তার দুই ছেলে এই
স্ট্যাচুটি রয়েল স্কটিশ মিউজিয়ামে দান করে দেন। - See more at:
http://www.priyo.com/2015/04/03/141230-%E0%A6%AA%E0%A7%83%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B8-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9B%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A7%A8#sthash.KQgkkSFp.dpuf
সাইপ্রাসে
৩৫০০ বি.সি. তে তৈরি এই স্ট্যাচুটি ১৮৭৮ সালে ইস্টার্ন ইউরোপে উদ্ধার করা
হয়। এই স্ট্যাচুটি এতো বেশি মৃত্যুর সাথে জড়িত যে এই স্ট্যাচুটিকে আখ্যায়িত
করা হয় ‘দ্য গডেস অফ ডেথ’ হিসেবে। এই স্ট্যাচুটির প্রথম মালিক ছিলেন লর্ড
এলফোন্ট। এই স্ট্যাচুটি তিনি পাওয়ার ৬ বছরের মধ্যে তার পরিবারের ৭ সদস্য
মৃত্যুবরণ করেন। এরপর আইভর ম্যানুচ্চি এই স্ট্যাচুটির মালিক হন এবং ৪ বছরের
মধ্যে তিনিসহ তার পুরো পরিবার মৃত্যুবরণ করেন। এরপর এটি লর্ড থমসনের কাছে
পৌছায় এবং দুর্ভাগ্য এই যে তিনি ও তার পুরো পরিবার মৃত্যুমুখে পতিত হন।
এরপর এই স্ট্যাচুটি হারিয়ে যায়। তারপর আবার উদ্ধারের পর এটি আসে স্যার
অ্যালান বিভারব্রোকের কাছে এবং স্ট্যাচুটি পাওয়া কিছুদিনের মধ্যেই তার
স্ত্রী ও দুই কন্যা মৃত্যুবরণ করেন। এরপর তিনি ও তার দুই ছেলে এই
স্ট্যাচুটি রয়েল স্কটিশ মিউজিয়ামে দান করে দেন। - See more at:
http://www.priyo.com/2015/04/03/141230-%E0%A6%AA%E0%A7%83%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B8-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9B%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A7%A8#sthash.KQgkkSFp.dpuf

No comments:
Post a Comment