চুল পড়া সবারই একটি সাধারণ সমস্যা। পাশাপাশি রয়েছে খুশকি ও চুল সাদা হয়ে
 যাওয়ার চিন্তা। এই সমস্যা সমাধানে একটি তেল আপনাকে সাহায্য করবে। চারটি 
প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তেলটি তৈরি করে নিতে হবে। কোন কোন উপাদান দিয়ে তেলটি
 তৈরি ও ব্যবহার করবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই 
ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে।
যা যা লাগবে
দুই চা চামচ মেথি, আধা কাপ নারকেল তেল, এক চা চামচ অলিভ অয়েল ও ১০ থেকে ২০টি কারি পাতা।
যেভাবে তৈরি করবেন
প্রথমে একটি প্যানে আধা কাপ নারকেল তেল নিয়ে গরম করুন। এর মধ্যে দুই চা 
চামচ মেথি দিয়ে নাড়তে থাকুন। মেথিগুলো কালো হয়ে গেলে এতে এক চা চামচ অলিভ 
অয়েল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এখন এতে ১০ থেকে ২০টি কারি পাতা দিয়ে নাড়তে
 থাকুন। পাতা কালো হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে কিছুক্ষণ ঠান্ডা করুন। 
পাতাগুলো ভালো করে গুঁড়ো করে নিন, যাতে তেলের সঙ্গে মিশে যায়। এই তেল একটি 
বোতলে ভরে সংরক্ষণ করুন। চুলের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে এই তেল নিয়মিত 
ব্যবহার করুন।
কারি পাতার উপকারিতা
প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে কারি পাতায়। এটি চুল পড়া কমাতে 
সাহায্য করে। এ ছাড়া এই পাতা মাথার টাকের সমস্যাও দূর করে। আর এর অ্যামিনো 
এসিড মাথার ত্বককে সুস্থ রাখে। এ ছাড়া এই পাতার শক্তিশালী 
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস খুশকি দূর করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
মেথির উপকারিতা
মেথিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘বি’ রয়েছে, যা চুল রুক্ষ হত দেয় না এবং 
গোড়া মজবুত করে। এ ছাড়া এটি ব্যবহারে চুল পাতলা হয় না এবং চুল পড়া কমে যায়।
 মেথির অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস দীর্ঘসময় মাথার তালুর আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং 
তালুর মরা কোষ দূর করে।
এই তেল ব্যবহারের উপকারিতা
১. চুলের গোড়া মজবুত করে।
২. মাথার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
৩. নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
৪. চুল পড়া রোধ করে।
৫. চুলের আগা ফাটা দূর করে।
৬. খুশকি দূর করে।
৭. অকালে চুল সাদা হওয়া থেকে রক্ষা করে।
৮. মাথার ত্বকের সংক্রমণ দূর করে।
Ads
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
- 
Introduction :- The term digital marketing was first used in the 1990s,but digital marketing has roots in the mid-1980s, when the SoftAd ...
 - 
https://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2020/11/14/975592স্ট্রোক এমন একটি রোগ, যা মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে এবং এর ভেতরের ধমনিগুলোকে প্রভাবি...
 - 
Inductive Sensor There are four types of sensors: inductive, capacitive, ultrasonic, and photoelectric. nductive sensors :...
 - 
I know, as a blogger, you care your blog design, template or theme you use on your blog. It's reflecting your personality in a way, don...
 

No comments:
Post a Comment