নিয়মিত
কফি
ও
চা
পান
করার
অভ্যাস
আছে,
এবং
এর
সাথে
চিনি
ও
দুধ
মেশানোর অভ্যাসটাও বিদ্যমান, এমন
মানুষেরা প্রতিদিন অতিরিক্ত ৬৯ ক্যালোরি গ্রহণ করছেন, জানা যায় একটি গবেষণায়।
চা
এবং
কফিতে
কোনো
ক্যালোরি থাকে
না
বললেই
চলে।
কিন্তু
বেশীরভাগ মানুষই
এতে
স্বাদ
ও
ফ্লেভার যোগ
করেন।
গবেষকেরা দেখেন,
আমেরিকার ৬৮
শতাংশ
কফি
পানকারী এবং
৩৩
শতাংশ
চা
পানকারী তাদের
পানীয়ের সাথে
অতিরিক্ত কিছু
যোগ
করেন।
এই
গবেষণা
জানুয়ারির ৩০
তারিখ
পাবলিক
হেলথ
জার্নালে প্রকাশিত হয়।
ব্ল্যাক কফি
পান
করার
চাইতে
যারা
স্বাদবর্ধক যোগ
করেন
কফিতে,
তারা
দৈনিক
৬৯
ক্যালোরি অতিরিক্ত গ্রহণ
করছেন।
চা
পানের
ক্ষেত্রে তা
৪৩
ক্যালোরির মতো।
মনে
হতে
পারে
৬৯
বা
৪৩
ক্যালোরি তেমন
বেশী
কিছু
নয়।
কিন্তু
একটা
সময়
ওজন
বাড়ানোর জন্য
সেটাই
দায়ী
হতে
পারে,
জানান
রুওপেং
আন।
তিনি
এই
গবেষণার লেখক
এবং
ইউনিভার্সিটি অফ
ইলিনয়ের কাইনেসিওলজি অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথের
অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর। তাদের
গবেষণায় দেখা
যায়
অনেক
মানুষ
নিয়মিত
পানীয়ের ফ্লেভার বাড়ানোর জন্য
কিছু
যোগ
করেন,
কিন্তু
এর
মাধ্যমে যে
ক্যালোরি গ্রহণের পরিমাণ
বাড়ে
তা
নিয়ে
তারা
চিন্তা
করেন
না।
এই
গবেষণায় ১৩,০০০ কফি পানকারী এবং
৬,২০০ চা পানকারীর তথ্য
নেওয়া
হয়।
এই
তথ্য
পাওয়া
যায়
২০০১
সাল
থেকে
২০১২
সালের
মাঝে
ন্যাশনাল হেলথ
অ্যান্ড নিউট্রিশন এক্সামিনেশন সার্ভে
(NHANES) থেকে।
এটা
এমন
একটি
জরিপ
যা
নিয়মিত
আমেরিকানদের স্বাস্থ্য ও
খাদ্যভ্যাসের তথ্য
নেয়।
কফির
মাঝে
যোগ
করা
স্বাদবর্ধকের মাঝে
রয়েছে
চিনি
এবং
সুগার
সাবস্টিটিউট, ক্রিম,
ক্রিমার বা
ক্রিম
সাবস্টিটিউট, হাফ
অ্যান্ড হাফ,
হোল
মিল্ক
অথবা
রিডিউসড ফ্যাট
মিল্ক।
চায়ের
সাথে
সাধারণত যোগ
করা
হয়
চিনি,
সুগার
সাবস্টিটিউট, মধু
এবং
দুধ।
বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত ক্যালোরি আসে
চিনি
থেকে
এবং
কিছুটা
আসে
ফ্যাট
থেকে।
কফি
পানকারীদের ৬৯
ক্যালোরির মাঝে
গড়ে
৪২
ক্যালোরি আসে
চিনি
থেকে
এবং
গড়ে
২৩
ক্যালোরি আসে
ফ্যাট
থেকে।
চা
পানকারীদের ক্ষেত্রে ৪৩
ক্যালোরির মাঝে
গড়ে
৩৭
ক্যালোরি আসে
চিনি
থেকে
এবং
৩.৭ ক্যালোরি আসে
ফ্যাট
থেকে।
এর
পুরোটাই অবশ্য
খারাপ
নয়।
গবেষকেরা জানান,
কফি
এবং
চায়ে
দুধ
যোগ
করলে
খাদ্যভ্যাসে ক্যালসিয়াম যোগ
হয়
কিছুটা। তবে
দৈনিক
ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয় পরিমাণের তুলনায়
তা
অনেকটাই কম।
সূত্র: লাইভ সায়েন্স
No comments:
Post a Comment