১. মানিয়ে চলার ক্ষমতা
প্রতিটি বুদ্ধিমান মানুষের থাকে
পরিস্থিতির সাথে
তাল
মিলিয়ে
টিকে
থাকা
ও
সামনে
এগিয়ে
যাওয়ার
ক্ষমতা। যে
কোনো
প্রতিকূল পরিবেশে অল্প
সম্পদের গোলমালে পড়লেও
বিন্দুমাত্র চিন্তা
না
করে
কাজ
করে
যান
তারা।
আর
সফলও
হন!
এই
যে
দেখুন
না
আইজ্যাক নিউটন
কিংবা
স্টিফেন হকিংকে। নিজেদের ওপর
আসা
শত
রকমের
প্রতিকূলতাকে এড়িয়েও
ঠিক
মানিয়ে
নিয়েছেন আর
কাজ
করে
গিয়েছেন তারা।
২. আরো শেখার আগ্রহ
যথেষ্ট
বুদ্ধিমান মানুষেরা কখনোই
এটা
ভাবেন
না
যে
তাদের
সবকিছু
জানা
হয়ে
গিয়েছে। বরং,
কম
জানা
আর
বোকাদের ভেতরেই
এরকম
ধারণাটা দেখা
যায়
বেশি।
বুদ্ধিমানেরা যতই
জানেন
এটা
তাদের
মাথায়
থাকে
যে
আরো
জানার
আছে।
আর
তাই
সবসময়েই নতুনকে
শিখতে
চান
তারা।
৩. কৌতুহলী হওয়া
বুদ্ধিমানেরা কখনোই
কৌতুহল
হারান
না।
প্রত্যেকটি জিনিস
কেন
হচ্ছে,
কি
হচ্ছে,
কি
করে
হচ্ছে-
এ
সবকিছুই বুঝতে
চান
তারা।
প্রশ্ন
করে
যান
অবিরত।
আর
তাই
প্রতিনিয়ত একের
পর
এক
আবিষ্কার করে
যেতে
বিন্দুমাত্র ক্লান্তিবোধ করেন
না
মানুষগুলো। বরং
কিছু
একটা
খুঁজে
পেলে
সেটা
দিয়ে
নতুন
কিছু
জানার
ব্যাপারেই আগ্রহ
থাকে
তাদের
বেশি।
৪. পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জানার আগ্রহ
বুদ্ধিমান মানুষেরা কোনো
কিছুকেই আবছা
ভাবে
জানতে
চান
না।
বরং,
কোন
কিছু
সম্পর্কে জানলে
সেটার
একদম
গভীরে
যাওয়ার
চেষ্টা
করেন
তারা।
জানতে
চান
বিষয়টির খুঁটিনাটি। “ সূর্যে
অতিবেগুনী রশ্মি
ত্বকের
ক্যান্সার সৃষ্টিতে সাহায্য করে।
“ খবরটি
জানলে
হয়তো
সাধারনের মনে
একটা
কথাই
ভাসবে।
“ ও,
আচ্ছা!
“ কিন্তু
বুদ্ধিমান মানুষেরা কেন
এবং
কতোটা
অতিবেগুনী রশ্মি
ত্বকের
ক্যান্সারের জন্যে
দায়ী
হতে
পারে
সেটাও
জানতে
চান।
৫. নতুন কিছু ভাবা
বুদ্ধিমান মানুষেরা সে
জিনিসটাকে আরো
বেশি
করে
কাজে
পরিণত
করতে
পছন্দ
করেন
যেটা
হয়তো
আর
দশজনের
কাছে
ততটা
বাস্তবধর্মী নয়।
এমনিতে
খুব
খুঁতখুঁতে আর
হিসেবী
হলেও
অনেক
অনেক
ভাবনার
সমষ্টি
ঘোরাফেরা করে
বুদ্ধিমানদের মাথায়
যেগুলোকে বাস্তবে প্রয়োগ
করতে
অন্যদের মতো
একেবারেই পিছপা
হন
না
তারা।
No comments:
Post a Comment